Skip to content
Home » রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত

রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত

What Is Rangpur Famous For

রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত তা জানার জন্য আমরা অনেকেই বিভিন্ন সময় ইন্টারনেটে তথ্য অনুসন্ধান করে থাকি। থাক! আর খুঁজতে হবে না, আমরা এখানে রংপুর জেলার বিখ্যাত হওয়ার গুরুত্বপূর্ণ এবং সঠিক তথ্য আপনাদের জন্য তুলে ধরছি। রংপুর জেলাতে রয়েছেন অসংখ্য বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব সেই সাথে জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান আর রংপুরের বিখ্যাত সবকিছুই বাংলাদেশের মধ্যে অন্যতম ভূমিকা পালন করছে। প্রিয় পাঠক, রংপুর কেন এবং কিসের জন্য বিখ্যাত তা বিস্তারিত জানবেন চলুন।

রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত

বাংলাদেশের অন্যতম জনপ্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ শহর ও জেলা হিসেবে রংপুরের জুড়ি মেলা ভার। এটি উত্তরবঙ্গের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভিাগ এবং জেলাও বটে। আর সেই সাথে বাংলাদেশের বৃহত্তম শহরগুলির মধ্যে একটি। রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত, সেগুলের মধ্যে রয়েছে হাড়িভাঙ্গা আম, তামাক, শতরঞ্জি এবং ঐতিহাসিক স্থান। প্রিয় পাঠক, কথা না বাড়িয়ে মূল আলোচনায় ফিরে আসা যাক।

রংপুর জেলা সম্পর্কে কিছু তথ্য

রংপুর জেলা বাংলাদেশের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলের একটি প্রাচীন জেলা। এটি রংপুর বিভাগের সদর দপ্তর। জেলাটির আয়তন ২৩০৮ বর্গ কিলোমিটার এবং জনসংখ্যা প্রায় ২৮ লাখ। রংপুর জেলার উত্তরে দিনাজপুর জেলা, দক্ষিণে গাইবান্ধা জেলা, পূর্বে লালমনিরহাট জেলা এবং পশ্চিমে ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য অবস্থিত। জেলার মধ্য দিয়ে প্রবাহিত প্রধান নদীগুলি হল ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, করতোয়া, তুইঙ্গী, টাঙ্গন, আত্রাই, কংস, ইছামতি, চিকনাই ও পাগলা। রংপুর জেলার ইতিহাস বেশ পুরনো। ব্রিটিশ আমলে এটি বর্ধমান জেলার অধীনে ছিল। ১৮৬৯ সালে এটি একটি পৃথক জেলা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত হয়। রংপুর জেলার অর্থনীতি কৃষিনির্ভর। এখানে ধান, গম, পাট, আখ, সরিষা, আলু, ডাল, ভুট্টা, ইত্যাদি ফসল উৎপাদিত হয়। জেলায় ধানকল, চিনিকল, টেক্সটাইল মিল, ইত্যাদি শিল্প কারখানা রয়েছে।

রংপুর জেলার শিক্ষার হার ৬৫%। এখানে অনেকগুলি সরকারি ও বেসরকারি বিদ্যালয়, কলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয় রয়েছে। রংপুর জেলার উল্লেখযোগ্য দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে রয়েছে রংপুর চিড়িয়াখানা, তাজহাট জমিদারবাড়ী, তিস্তা নদী, ইছামতি নদী, পাগলা নদী, ইত্যাদি। রংপুর জেলার কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব হলেন জ্যোতিষী জগদীশচন্দ্র বসু, নজরুল ইসলাম, শহীদ আব্দুল হামিদ, এম এ ওয়াজেদ মিয়া, সজিব ওয়াজেদ জয়, শহীদ মতিউর রহমান, ইত্যাদি। এই জেলা, কৃষি, শিল্প, শিক্ষা, সংস্কৃতি ও রাজনীতির ক্ষেত্রে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে আসছে।

রংপুরের বিখ্যাত খাবার

রংপুর জেলার খাবারগুলি তার অনন্য স্বাদের জন্য পরিচিত। এই জেলার কিছু বিখ্যাত খাবার এক পলকে দেখে নিন।

শোলকা 

এটি একটি শাকসবজির পদ যা পাটশাক, কুমড়াশাক, পুঁইশাক, সজনে পাতা ইত্যাদি দিয়ে তৈরি করা হয়। এর প্রধান উপাদান হল পাটশাক। পাটশাক কিছুটা তিতো স্বাদের হয় বলে এর তিতাভাব কাটানোর জন্য অন্যান্য শাকসবজি ব্যবহার করা হয়। শোলকা সাধারণত লবণ, মরিচ, রসুন এবং খাবার সোডা দিয়ে রান্না করা হয়।

প্যালকা

শোলকার মত এটিও একটি শাকসবজির পদ যা নাপাশাক, সজনে পাতা, কচু পাতা, পুঁইশাক, কুমড়াশাক ইত্যাদি দিয়ে তৈরি করা হয়। এর প্রধান উপাদান হল নাপাশাক। প্যালকাও শোলকার মতো লবণ, মরিচ, রসুন এবং খাবার সোডা দিয়ে রান্না করা হয়।

সিঁদল

এটি একটি শুটকি মাছের বড়াজাতীয় খাবার। খেয়েছেন কখনো? সিঁদল শুটকি মাছ, পেঁয়াজ, রসুন, মরিচ, জিরা, ধনে, হলুদ, গরম মশলা ইত্যাদি দিয়ে তৈরি করা হয়। সিঁদল সাধারণত ভাতের সাথে পরিবেশন করা হয়।

হাড়িভাঙ্গা আম

রংপুরের হাড়িভাঙ্গা আম তার মিষ্টি স্বাদের জন্য বিখ্যাত। হাড়িভাঙ্গা আম সাধারণত জুলাই-আগস্ট মাসে পাওয়া যায়।

রংপুরের দই

রংপুরের দই তার অনন্য স্বাদের জন্য প্রসিদ্ধ। এই দই সাধারণত ছানা দিয়ে তৈরি করা হয়। এর সাথে চিনি, লবণ, দুধ, ঘি ইত্যাদি ব্যবহার করা হয়।

এছাড়াও, রংপুরের অন্যান্য কিছু বিখ্যাত খাবার হল আলু চপ, চিকেন কারি, গরুর মাংসের ভুনা, মটরশুঁটির ডাল, মুগ ডাল, সন্দেশ, মিষ্টি দই। রংপুরের খাবারগুলি শুধুমাত্র সুস্বাদুই নয়, স্বাস্থ্যকরও। এগুলিতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি উপাদান রয়েছে।

রংপুরের বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ

রংপুরের অনেক বিখ্যাত ব্যক্তিত্ব রয়েছেন যারা বিভিন্ন ক্ষেত্রে অনেক গুরুত্বপূর্ণ অবদান রেখেছেন। চলুন রংপুরের কিছু বিখ্যাত ব্যক্তিত্বের মধ্যে বিশেষ অবদান রাখা ব্যক্তিদের সম্পর্কে কিছু জেনে আসি।

জ্যোতিষী জগদীশচন্দ্র বসু

জগদীশচন্দ্র বসু ছিলেন একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী এবং প্রত্নতাত্ত্বিক। তিনি বসু-নিলকের আবিষ্কারের জন্য বিখ্যাত। জগদীশচন্দ্র বসু একজন সমাজসেবকও ছিলেন। তিনি নারী শিক্ষার প্রসার এবং ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।

বেগম রোকেয়া

বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেন ছিলেন একজন বাঙালি চিন্তাবিদ, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক। তিনি বাঙালি মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং প্রথম বাঙালি নারীবাদী মহিলা।

বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মাদ সায়েম

বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মদ সায়েম ছিলেন বাংলাদেশের প্রথম প্রধান বিচারপতি এবং ৬ষ্ঠ রাষ্ট্রপতি। তিনি ছিলেন একজন দক্ষ আইনবিদ এবং সমাজসেবক। তিনি বাংলাদেশের সংবিধানের রচয়িতাদের একজন ছিলেন। বিচারপতি আবু সাদাত মোহাম্মাদ সায়েম বাংলাদেশের আইনি ব্যবস্থার উন্নয়নে বিশেষ অবদান রেখে গেছেন।

হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ

হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ ছিলেন বাংলাদেশের সাবেক সেনাপ্রধান ও রাজনীতিবিদ যিনি ১৯৮৩ থেকে ১৯৯০ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ছিলেন। রাষ্ট্রপতি হিসেবে তার দেশ পরিচালনাকে অনেকেই সামরিক একনায়তন্ত্রের সাথে তুলনা করেন। আপনি নিশ্চয় জাতীয় পার্টি এর নাম শুনেছেন? এই রাজনৈতিক দলটি প্রতিষ্ঠা করেন হুসেইন মুহাম্মদ এরশাদ।

এম এ ওয়াজেদ মিয়া

এম এ ওয়াজেদ মিয়া ছিলেন একজন বাংলাদেশী পরমাণু বিজ্ঞানী এবং পদার্থবিজ্ঞানী। তিনি ছিলেন গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার স্বামী। তিনি পদার্থবিজ্ঞান ও বহুল পঠিত বিভিন্ন রাজনৈতিক লেখক। বাংলাদেশ পরমাণু শক্তি কমিশনের সাবেক চেয়ারম্যান হিসেবে এম এ ওয়াজেদ মিয়ার ভূমিকা ছিল অতুলনীয়।

সজীব ওয়াজেদ জয় 

বাংলাদেশী আইসিটি পরামর্শক এবং রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব হলেন সজীব ওয়াজেদ জয়। তিনি বাংলাদেশের বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছেলে এবং বাংলাদেশের জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের দৌহিত্র। তিনি বাংলাদেশের জন্য আইসিটি নিয়ে কাজ করেন।

নাসির হোসেন 

মোহাম্মদ নাসির হোসেন হলেন একজন বাংলাদেশী ক্রিকেটার। তিনি একজন অলরাউন্ডার, যিনি ব্যাটিংয়ে ডানহাতি এবং বোলিংয়ে ডানহাতি অফ-স্পিন ব্যাটার এবং অফ-স্পিন বোলার। নাসির হোসেন বাংলাদেশ জাতীয় ক্রিকেট দলের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ খেলোয়াড়। নাসির হোসেন একজন দক্ষ এবং অভিজ্ঞ ক্রিকেটার।

রংপুর দর্শনীয় স্থান

রংপুর জেলার শত শত দর্শনীয় স্থান হাজারো দর্শকের মন জয় করে নিয়েছে।  এখানে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে যা পর্যটকদের বিশেষভাবে আকর্ষণ করে। রংপুরের কিছু দর্শনীয় স্থানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো-

কারমাইকেল কলেজ

কারমাইকেল কলেজ বাংলাদেশের রংপুর জেলার একটি ঐতিহ্যবাহী শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান। ১৯১৬ সালে কলেজটি রংপুরের ম্যাজিস্ট্রেট কালেক্টর জে.এন. গুপ্তা প্রতিষ্ঠা করেন এবং লর্ড ব্যারন কারমাইকেলের নামানুসারে নামকরণ করা হয়। সৃষ্টির লগ্ন থেকেই বৃহত্তর রংপুরের শিক্ষা ও সংস্কৃতিতে ব্যাপক অবদান রেখে আসছে এই প্রতিষ্ঠানটি।

তাজহাট জমিদার বাড়ি

তাজহাট জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের রংপুর জেলার পুরাণ রংপুর তথা তাজহাটে অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক প্রাসাদ যা এখন একটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। রংপুরের পর্যটকদের কাছে এটি একটি আকর্ষণীয় স্থান। রংপুরের রাজবাড়ি শহরের জিরো পয়েন্ট থেকে ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

রংপুর ভিন্নজগত

রংপুর ভিন্নজগত বাংলাদেশের রংপুর বিভাগের রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া উপজেলার খলেয়া গুঞ্জিপুর এলাকায় অবস্থিত একটি বিনোদন কেন্দ্র। এটি একটি থিম পার্ক, যেখানে রয়েছে নানা ধরনের রাইড, গেম, এবং আকর্ষণ।

রংপুর চিড়িয়াখানা

রংপুর চিড়িয়াখানা বাংলাদেশের রংপুর জেলার হনুমানতলা এলাকায় অবস্থিত একটি চিড়িয়াখানা। এটি বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম এবং উত্তরবঙ্গের মধ্যে সবচেয়ে বড় চিড়িয়াখানা। চিড়িয়াখানাটি ২১.৫১ একর (৮.৭০ হেক্টর) এলাকা জুড়ে রয়েছে। এতে সবুজ গাছ ও ঘাসের সমারোহ রয়েছে। রংপুরের দর্শনীয় স্থানগুলি শুধুমাত্র পর্যটকদের আকর্ষণ করে না, এগুলি বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির গুরুত্বপূর্ণ অংশ।

রংপুর এর বিখ্যাত তামাক

রংপুর বাংলাদেশের একটি বিখ্যাত তামাক উৎপাদনকারী অঞ্চল। রংপুরের তামাক তার মিষ্টি স্বাদ এবং উচ্চমানের জন্য পরিচিত। রংপুরের কিছু বিখ্যাত তামাকের মধ্যে রয়েছে-

রংপুরী তামাক

রংপুরী তামাক রংপুরের সবচেয়ে বিখ্যাত তামাক। এটি তার মিষ্টি স্বাদের জন্য পরিচিত। রংপুরী তামাক সাধারণত বিড়ি, সিগারেট, এবং অন্যান্য তামাক পণ্য তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

আফতাব তামাক

আফতাব তামাক রংপুরের আরেকটি বিখ্যাত তামাক। এটি তার দীর্ঘস্থায়ী স্বাদের জন্য পরিচিত। আফতাব তামাকও বিড়ি, সিগারেট, এবং অন্যান্য তামাক পণ্য তৈরিতে ব্যবহৃত হয়।

জগদীশচন্দ্র তামাক

জগদীশচন্দ্র তামাক রংপুরের আরেকটি বিখ্যাত তামাক। এটি তার উচ্চমানের জন্য পরিচিত। জগদীশচন্দ্র তামাক সাধারণত বিড়ি, সিগারেট, এবং অন্যান্য তামাক পণ্য তৈরিতে ব্যবহৃত হয়। রংপুরের তামাক চাষ রংপুরের অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। রংপুরের তামাক চাষ থেকে অনেক মানুষের কর্মসংস্থান হয়।

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন-উত্তর সমূহ

রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত এ সম্পর্কে জানার পরও নিশ্চয় আরও কিছু প্রশ্ন হয়তো আপনার মনে উঁকি দিচ্ছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই সকল প্রশ্ন এবং উত্তরসমূহ-

রংপুর কে কিসের শহর বলা হয়?

রংপুরকে হাড়িভাঙ্গা আম, তামাক, এবং শতরঞ্জির শহর বলা হয়। রংপুরের হাড়িভাঙ্গা আম পৃথিবী বিখ্যাত। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে সুস্বাদু এবং রসালো আম। রংপুরের তামাক খুবই উচ্চমানের এবং সারা বিশ্বে রপ্তানি করা হয়। রংপুরের শতরঞ্জিগুলো খুবই সুন্দর এবং ঐতিহ্যবাহী। এছাড়াও বংপুরকে “বাহের দেশ” বলা হয়।

রংপুরের অবস্থান কোথায়?

রংপুর বাংলাদেশের উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত। এটি রংপুর বিভাগের সদর দপ্তর। রংপুরের অবস্থান ২৫°২১’ উত্তর অক্ষাংশ এবং ৮৯°৪০’ পূর্ব দ্রাঘিমাংশ।

রংপুর জেলার আয়তন কত?

বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলের প্রাচীনতম জেলা হচ্ছে রংপুর। রংপুর জেলার মোট আয়তন ২৩০৮ বর্গকিলোমিটার।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা, দীর্ঘ সময় নিয়ে রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত এই পোস্টটি পড়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। রংপুর এর বিখ্যাত ও অপরুপ সবকিছু নিশ্চয় আপনার মনের মাঝে দোলা দিয়েছে। আপনি যদি রংপুরে আসেন অবশ্যই বিখ্যাত সবকিছু দেখার চেষ্টা করবেন। এছাড়াও আপনার জ্ঞানকে প্রসারিত করতে দিনাজপুর কিসের জন্য বিখ্যাত এ সম্পর্কে পড়তে পারেন।

রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত‘ পোস্টটি আপনার কেমন লাগলো জানাতে ভূলবেন না প্লিজ! পোস্টটি যদি আপনার কাছে তথ্যবহুল মনে হয় তবে সবার মাঝে ছড়িয়ে দিয়ে জানার সুযোগ করে দিন। ভালো থাকুন, সুস্থ্য থাকুন। আল্লাহ হাফেজ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *