Skip to content
Home » রংপুরের দর্শনীয় স্থান

রংপুরের দর্শনীয় স্থান

Sightseeing Places In Rangpur

রংপুরের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে সঠিক জ্ঞান লাভের জন্য এই পোস্টটি অত্যন্ত মনোযোগ সহ পড়ে নিন। কেননা আমরা এখানে রংপুরের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরবো। রংপুর বাংলাদেশের একটি অন্যতম বিভাগীয় শহর। রংপুর জেলার ইতিহাস ও ঐতিহ্য সমৃদ্ধ এবং এখানে অনেক দর্শনীয় স্থান রয়েছে। এর মধ্যে কিছু জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান এর বিষয়ে বিস্তারিত থাকছে আমাদের আজকের পোস্টে।

দর্শনীয় স্থান কি?

দর্শনীয় স্থান হচ্ছে এমন একটি স্থান যা পর্যটকদের বিশেষভাবে আকর্ষণ করে। এটি হতে পারে কোন একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য, একটি ঐতিহাসিক স্থান, একটি সাংস্কৃতিক স্থান বা একটি বিনোদনমূলক স্থান।

রংপুরের দর্শনীয় স্থান

Sightseeing Places Rangpur

ঐতিহ্যবাহী শহর রংপুরের দর্শনীয় স্থান রয়েছে অনেকগুলো। জনপ্রিয়তার দিক থেকে রংপুর এর দর্শনীয় স্থান অনেক এগিয়ে। প্রাচীন কলেজ কারমাইকেলসহ ঐতিহ্যবাহী তাজহাট এবং ভিন্নজগত দেখার জন্য প্রতি বছর হাজার হাজার মানুষ রংপুর ভ্রমণ করে থাকে। 

কারমাইকেল কলেজ

Carmichael College

কারমাইকেল কলেজ বাংলাদেশের প্রাচীনতম কলেজগুলোর মধ্যে অন্যতম একটি। এটি ১৮৭৩ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। রংপুরের দর্শনীয় স্থান হিসেবে এটি অগ্রগণ্য। কারমাইকেল কলেজ রংপুরের ইতিহাস ও ঐতিহ্যের একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। সেই সাথে কারমাইকেল কলেজ বাংলাদেশের একটি ঐতিহ্যবাহী কলেজ। কলেজের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ভারতীয় ব্রিটিশ প্রশাসক লর্ড ব্যারন কারমাইকেল। তিনি ১৮৭৩ সালে রংপুরের তৎকালীন ম্যাজিস্ট্রেট এবং কালেক্টর ছিলেন। আর তিনি রংপুরের শিক্ষার উন্নয়নে অনেক বেশি আগ্রহী ছিলেন। সেই সূত্র ধরেই তিনি কারমাইকেল কলেজের প্রতিষ্ঠা করেন। 

কলেজটি প্রথমে রংপুরের টাউন হলের একটি কক্ষে যাত্রা শুরু করে। পরে ১৯১৭ সালে মূল ভবনটি নির্মিত হয়। কলেজের বর্তমান অধ্যক্ষ ড. শেখ আনোয়ার হোসেন। কলেজে বর্তমানে ১০টি বিভাগ রয়েছে। এগুলো হচ্ছে, বাংলা, ইংরেজি, ইতিহাস, রাষ্ট্রবিজ্ঞান, অর্থনীতি, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও জীববিজ্ঞান। কলেজে বর্তমানে প্রায় ১৫০০ শিক্ষার্থী অধ্যয়নরত রয়েছে। রংপুরের বিশেষ ঐতিহ্য কলেজটি শিক্ষার পাশাপাশি সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া ক্ষেত্রেও উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছে। কলেজের ছাত্র-ছাত্রীরা বিভিন্ন সাংস্কৃতিক ও ক্রীড়া অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করে থাকে।

তাজহাট রাজবাড়ি

Tajhat Palace

তাজহাট রাজবাড়ি রংপুর শহরের অন্যতম জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান। এটি ১৯ শতকের প্রথম দিকে নির্মিত হয়েছিল। তাজহাট রাজবাড়ি রংপুরের ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর একটি নিদর্শন। তবে, বর্তমানে এটি একটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। রাজবাড়িটি রংপুর জেলার মাহিগঞ্জ উপজেলার তাজহাট গ্রামে অবস্থিত। এটি রংপুর শহর থেকে প্রায় ৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। রাজবাড়িটির প্রতিষ্ঠাতা হলেন গোপাললাল রায়। তিনি ছিলেন একজন স্বর্ণ ব্যবসায়ী। তিনি তার জমিদারি পরিচালনার জন্য এই প্রাসাদটি নির্মাণ করেন।

রাজবাড়িটি চারতলা বিশিষ্ট। এটি লাল ইট, চুন ও খোয়া দিয়ে নির্মিত। রাজবাড়ির ভেতরে রয়েছে অসংখ্য কক্ষ, গোসলখানা, অতিথি শয়নশালা, অস্ত্রাগার, এবং একটি বড় হল। ১৯৮৪ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত রাজবাড়িটি রংপুর হাইকোর্টের একটি শাখা হিসেবে ব্যবহৃত হয়েছিল। তারপর, ১৯৯৫ সালে এটিকে একটি জাদুঘর হিসেবে ঘোষণা করা হয়। রাজবাড়ির জাদুঘরে রয়েছে বাংলাদেশের ইতিহাস ও সংস্কৃতির বিভিন্ন নিদর্শন। এর মধ্যে রয়েছে প্রাচীন মুদ্রা, অস্ত্র, পাথরের মূর্তি, এবং নথিপত্র। তাজহাট রাজবাড়ি বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক ও সাংস্কৃতিক স্থাপনা। সুতরাং বুঝতেই পারছেন, এটি রংপুরের পর্যটকদের কাছে একটি জনপ্রিয় আকর্ষণ।

ভিন্নজগত

Different World

ভিন্নজগত রংপুরের দর্শনীয় স্থান গুলোর মধ্যে অন্যতম একটি বিনোদন পার্ক। এটি রংপুরের সবচেয়ে জনপ্রিয় বিনোদন কেন্দ্র। এটি শুধুমাত্র রংপুরই নয় বরং এর আশে-পাশের তরুণ-তরুণীদের কাছেও খুব জনপ্রিয়। ভিন্নজগতটি রংপুর জেলার গঙ্গাচড়া উপজেলার খলেয়া গুঞ্জিপুর এলাকায় অবস্থিত। এটি ২০০১ সালে স্থাপিত হয়। প্রায় ১০০ একর জমির উপর অবস্থিত এই ভিন্নজগতটি যেন সত্যিই এক আলাদা জগত। পার্কটিতে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের বিনোদন ব্যবস্থা, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে-

  • প্ল্যানেটোরিয়াম: এটি হচ্ছে, বাংলাদেশের প্রথম প্লানেটোরিয়াম। এখানে দর্শকরা মহাকাশ ও গ্রহ-নক্ষত্র সম্পর্কে জানতে পারেন।
  • রোবট স্ক্রিল জোন: এখানে দর্শকরা বিভিন্ন ধরনের চমৎকার সব রোবট দেখতে ও তাদের সাথে খেলতে পারেন। ওয়াও! কি চমৎকার তাই নাহ্। শুনেই আপনারও খেলার ইচ্ছে করছে নিশ্চয়? তাহলে একবার ঘুরেই আসুন না!
  • জল তরঙ্গ: এখানে দর্শকরা জলের স্রোত ও ঢেউয়ের মধ্যে খেলাধুলা করতে পারেন। চাইলে আপনিও কিন্তু এটা করতে পারেন।
  • স্পেস জার্নি: এখানে আমাদের মত দর্শকরা একটি স্পেসশিপে করে মহাকাশ ভ্রমণের অভিজ্ঞতা নিতে পারেন।
  • আজব গুহা: এর আজব নাম হবার অবশ্য কিছু কারণ আছে। হয়তো এখানে আজব কিছু রয়েছে। এখানে দর্শকরা একটি গুহার মধ্যে দিয়ে ঘুরে বেড়াতে পারেন।
  • সি প্যারাডাইস: আপনার কি পানির মধ্যে খেলাধুলা করার অভ্যেস আছে? তাহলে, এখানে দর্শকরা একটি পুল ও স্লাইডের মাধ্যমে পানির মধ্যে খেলাধুলা করতে পারেন। প্রয়োজনে আপনিও অংশ নিতে পারেন।
  • শাপলা চত্বর: শাপলা ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করার জন্য সেরা একটি জায়গা।
  • নৌকা ভ্রমণ: আমাদের মত কিছু দর্শক নৌকা ভ্রমণ ভালোবাসে। চাইলে আপনিও একটি লেকে নৌকা ভ্রমণের মাধ্যমে পার্কের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
  • ওয়াক ওয়ে: আপনি চাইলে পার্কের বিভিন্ন দর্শনীয় স্থান ঘুরে বেড়ে নিত্য নতুন তথ্য আহরণ করতে পারেন।
  • বীরশ্রেষ্ঠ ও ভাষা সৈনিকদের ভাস্কর্য: বাংলাদেশের বীরশ্রেষ্ঠ ও ভাষা সৈনিকদের ভাস্কর্য দেখতে চাইলে এখানে যেতে পারেন।
  • থ্রিডি মুভি: থ্রিডি মুভি উপভোগ করার জন্য অনন্য একটি ব্যবস্থা এটি।
  • মেরি গো রাউন্ড: এখানে দর্শকরা একটি মেরি গো রাউন্ডের মাধ্যমে ঘুরে বেড়াতে পারেন। তো আপনি কেন মিস করছেন?
  • ফ্লাই হেলিকপ্টার: কখনো হেলিকপ্টারে চড়েছেন? এখানে গেলে এই স্বপ্নটিও কিন্তু আপনার পূরণ হবে। কেননা, দর্শকরা একটি হেলিকপ্টারের মাধ্যমে পার্কের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
  • লেক ড্রাইভ: এখানে দর্শকরা একটি লেকের চারপাশে গাড়ি চালিয়ে পার্কের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।
  • সুইমিং পুল: সাঁতার কাটার ইচ্ছে হলে একবার ভিন্নজগতে যেতে পারেন। এখানে দর্শকরা সুইমিং পুল-এ সাঁতার কাটতে পারেন।
  • মাছ ধরার ব্যবস্থা: এখানে দর্শকরা মাছ ধরার ব্যবস্থার মাধ্যমে বিনোদন নিতে পারেন।
  • স্পিনিং হেড: এখানে দর্শকরা একটি স্পিনার দিয়ে খেলতে পারেন।

ভিন্নজগত পরিবার ও বন্ধুদের সাথে ঘুরে বেড়ানোর জন্য একটি আদর্শ স্থান। এখানে সকলের জন্যই কিছু না কিছু আছে।

রংপুর চিড়িয়াখানা

Rangpur Zoo

রংপুর চিড়িয়াখানা রংপুরের আরেকটি জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান। এটি ১৯৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়। রংপুর চিড়িয়াখানায় বিভিন্ন প্রজাতির প্রাণী রয়েছে। অত্যন্ত জনপ্রিয় এই চিড়িয়াখানাটি মন জয় করে নিয়েছে আশেপাশের প্রত্যন্ত অঞ্চলের মানুষের। এর মূল সৌন্দর্য না গেলে হয়তো বুঝতেই পারবেন না। 

পায়রাবন্দ

Pigeon Trap

পায়রাবন্দ রংপুর জেলার একটি গ্রাম। এটি বাঙালি নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের জন্মস্থান। পায়রাবন্দে বেগম রোকেয়া সাখাওয়াত হোসেনের স্মৃতি জাদুঘর রয়েছে।

দেবী চৌধুরাণীর রাজবাড়ি

Devi Chaudhurani's Palace

দেবী চৌধুরাণীর রাজবাড়ি রংপুরের আরেকটি জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান। এটি ১৯ শতকের প্রথম দিকে নির্মিত হয়েছিল। দেবী চৌধুরাণীর রাজবাড়ি রংপুরের ঐতিহ্যবাহী স্থাপত্যশৈলীর একটি নিদর্শন। দেবী চৌধুরাণীর রাজবাড়ি বাংলাদেশের রংপুর জেলার মিঠাপুকুর উপজেলার পায়রাবন্দ গ্রামে অবস্থিত। এই রাজবাড়িটি ১৯ শতকে নির্মিত হয়েছিল। রাজবাড়িটির মালিক ছিলেন দেবী চৌধুরানী, যিনি ছিলেন একজন সম্ভ্রান্ত ভূস্বামী। এটি বাংলাদেশের নারী জাগরণের অগ্রদূত বেগম রোকেয়ার জন্মস্থান।

বেগম রোকেয়া ১৮৮০ সালের ৯ ডিসেম্বর এই রাজবাড়িতে জন্মগ্রহণ করেন। রাজবাড়িটি একটি দ্বিতল ভবন। রাজবাড়িটি বর্তমানে একটি জাদুঘর হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। জাদুঘরে বেগম রোকেয়ার জীবন ও কর্মের উপর একটি সংগ্রহশালা রয়েছে। দেবী চৌধুরাণীর রাজবাড়ি বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। প্রতি বছর হাজার হাজার দর্শক রাজবাড়িটি পরিদর্শন করেন। চাইলে আপনিও ভ্রমণ করতে পারেন কিন্তু! 

লালদীঘি নয় গম্বুজ মসজিদ

Laldighi Is Not The Dome Mosque

লালদীঘি নয় গম্বুজ মসজিদ রংপুরের আরেকটি জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান। এটি ১৮ শতকের প্রথম দিকে নির্মিত হয়েছিল। এই মসজিদটি বাংলাদেশের রংপুর জেলার বদরগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি ঐতিহাসিক মসজিদ। মসজিদটি বদরগঞ্জ উপজেলার লালদিঘি নামক স্থানে অবস্থিত বলে একে স্থানের নামেই নামকরণ করা হয়েছে। মসজিদটি একটি আয়তাকার ভবন। ভবনটির দৈর্ঘ্য ৭৮ ফুট এবং প্রস্থ ৫৫ ফুট। মসজিদের চার কোণে চারটি মিনার রয়েছে। প্রতিটি মিনার ১৫ ফুট উঁচু। মসজিদের ছাদে নয়টি গম্বুজ রয়েছে। গম্বুজগুলির ব্যাস ১৫ ফুট। মসজিদটির নির্মাণশৈলী মোঘল স্থাপত্যরীতির। মসজিদের দেয়ালে পোড়ামাটির ইট ব্যবহার করা হয়েছে। মসজিদের বাইরের দেয়ালে কারুকার্য করা হয়েছে।

তিস্তা ব্যারেজ

Teesta Barrage

তিস্তা ব্যারেজ বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ বাঁধ। এটি রংপুরের সদর উপজেলার কাউনিয়া ইউনিয়নে অবস্থিত। তিস্তা ব্যারেজ রংপুরের অর্থনীতি ও কৃষি উৎপাদনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তিস্তা ব্যারেজ বাংলাদেশের উত্তরাঞ্চলে অবস্থিত একটি বড় সেচ প্রকল্প। এটি নীলফামারী, রংপুর ও দিনাজপুর জেলার ৫ লক্ষ ৪০ হাজার হেক্টর জমিতে সেচ সুবিধা প্রদান করে। এর কাজ শুরু হয় ১৯৭৯ সালে এবং শেষ হয় ১৯৯০ সালে। তিস্তা ব্যারেজ তিস্তা নদীর উপর নির্মিত হয়েছে। ব্যারেজটি ৬১৫ মিটার দৈর্ঘ্য এবং ৪৪টি রেডিয়াল গেট বিশিষ্ট। ব্যারেজটি তিস্তা নদীর পানিকে নিয়ন্ত্রণ করে এবং সেচের জন্য জল সরবরাহ করে।

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন-উত্তর সমূহ

রংপুরের মানুষ তাদের ঐতিহ্য এবং সংস্কৃতিকে লালন করছে এবং এটিকে আরও সমৃদ্ধ করার জন্য কাজ করে চলেছে। আশা করা যাচ্ছে অদূর ভবিষ্যতে রংপুর আরো অনেক এগিয়ে যাবে।

রংপুরের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানার পরও নিশ্চয় আরও কিছু প্রশ্ন হয়তো আপনার মনে উঁকি দিচ্ছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই সকল প্রশ্ন এবং উত্তরসমূহ-

রংপুরের দর্শনীয় স্থানের মধ্যে সেরা কোনটি?

অনেকগুলো দর্শনীয় স্থানের মধ্যে রংপুরের সেরা দর্শনীয় স্থান কোনটি তা নির্ভর করে আসলে পর্যটকের আগ্রহের উপর। 

রংপুর কিসের জন্য বিখ্যাত?

ঐতিহ্যের ধারক এবং বাহক হিসেবে পরিগণিত বর্তমানে যাকে  বলা হয় জিআই পণ্য ও শতরঞ্জি হচ্ছে রংপুরের বিখ্যাত বস্তু। তাছাড়াও, অনেকের প্রিয় আম হাড়িভাঙ্গা এবং তামাক চাষের জন্যও কিন্তু রংপুর বিখ্যাত।

উপসংহার

প্রিয় পাঠক, এতক্ষনে নিশ্চয় রংপুরের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে ভালো ধারণা পেয়েছেন। তাহলে কি আপনি রংপুর শহরে দর্শনীয় স্থান দেখতে ভ্রমণের জন্য প্রস্তুত? রংপুরের আরো কিছু জনপ্রিয় স্থানের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে, ঘাঘট প্রয়াস পার্ক, চিকলির পার্ক এবং চুনারঘাট ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি। এছাড়াও আপনার জ্ঞানকে প্রসারিত করতে শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থান পড়তে পারেন।

রংপুরের দর্শনীয় স্থান‘ সম্পর্কে এতক্ষনে নিশ্চয় ভালো ধারণা পেয়েছেন। প্রিয় পাঠক, তাহলে কি আপনি রংপুর শহরে দর্শনীয় স্থান দেখতে ভ্রমণের জন্য প্রস্তুত? দর্শনীয় স্থানের মধ্যে কোনটি আপনার মন কেড়েছে তা আমাদের কমেন্ট করে জানিয়ে দিতে ভুলবেন না কেমন!

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *