শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থান সমূহ বাংলাদেশের মানুষের নিকট অত্যন্ত জনপ্রিয় স্থান। প্রতি বছর হাজার হাজার দর্শনার্থী শ্রীমঙ্গল এর দর্শনীয় স্থান দেখার জন্য ভিড় জমায়। তো প্রিয় পাঠক আপনিও যদি চান শ্রীমঙ্গল গিয়ে দর্শনীয় স্থান সমূহ উপভোগ করতে তবে আপনার জন্য এই পোস্টটি অনেক সহায়ক হবে বলে আশা করি। তাহলে শুরু থেকে একদম শেষ পর্যন্ত মনোযোগ দিয়ে পড়ে নিন।
শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থান
শ্রীমঙ্গল বাংলাদেশের একটি উপজেলা যা সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত। শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থান সত্যিকার অর্থেই অনেক বিচিত্র। তবে শ্রীমঙ্গলকে চায়ের রাজধানী বলা হয়। শ্রীমঙ্গলের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য এবং আদিবাসী সংস্কৃতি পর্যটকদের আকর্ষণ করে।
বাইক্কা বিল

বাইক্কা বিল বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় অবস্থিত একটি প্রাকৃতিক হ্রদ। এই বিলটি হাইল হাওড়ের পূর্ব দিকে অবস্থিত। বাইক্কা বিলের আয়তন প্রায় ১০০ হেক্টর। এটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। বিলের চারপাশে সবুজ পাহাড় বনভূমি এবং চা বাগান রয়েছে। বিলে নানা প্রজাতির পাখি এবং বন্যপ্রাণী বাস করে। শীতকালে এখানে বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখি আসে।
বাইক্কা বিলে নৌকা ভ্রমণ একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। পর্যটকরা নৌকা ভ্রমণের মাধ্যমে বিলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। বাইক্কা বিল বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন স্থান। প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক এই বিল পরিদর্শন করে থাকেন। বাইক্কা বিলের কিছু আকর্ষণীয় দিক হল, প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, নানা প্রজাতির পাখি, বন্যপ্রাণী, নৌকা ভ্রমণ, হাঁটাহাঁটি ইত্যাদি। বাইক্কা বিল ভ্রমণের জন্য সেরা সময় হল অক্টোবর থেকে মার্চ মাস। এই সময় আবহাওয়া অনেক মনোরম থাকে।
মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত

মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় অবস্থিত একটি জলপ্রপাত। এই জলপ্রপাতটি হাইল হাওড়ের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত। মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের উচ্চতা প্রায় ১০০ ফুট। মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। জলপ্রপাতের চারপাশে সবুজ পাহাড়, বনভূমি, এবং চা বাগান রয়েছে। জলপ্রপাতের পানি সবুজ পাহাড়ের গায়ে গড়িয়ে পড়ে এক অপূর্ব দৃশ্যের সৃষ্টি করে।
মাধবকুণ্ড জলপ্রপাতের কিছু আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সবুজ পাহাড়, বনভূমি, চা বাগান, জলপ্রপাতের পানি ইত্যাদি। মাধবকুণ্ড জলপ্রপাত ভ্রমণের জন্য সেরা সময় হল অক্টোবর থেকে মার্চ মাস।
হামহাম জলপ্রপাত

হামহাম জলপ্রপাত বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় অবস্থিত একটি জলপ্রপাত। এই জলপ্রপাতটি লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের মধ্যে অবস্থিত। হামহাম জলপ্রপাতের উচ্চতা প্রায় ৫০ ফুট। এই জলপ্রপাতটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থান এর মধ্যে এটি অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি দর্শনীয় স্থান। জলপ্রপাতের চারপাশে সবুজ পাহাড়, বনভূমি, এবং চা বাগান রয়েছে। জলপ্রপাতের পানি সবুজ পাহাড়ের গায়ে গড়িয়ে পড়ে এক অপূর্ব দৃশ্যের সৃষ্টি করে।
হামহাম জলপ্রপাতের একটি বিশেষ বৈশিষ্ট্য হল এর পানিতে গরম পানির উৎস রয়েছে। জলপ্রপাতের পানিতে গোসল করলে বিভিন্ন ধরনের চর্মরোগ ভালো হয় বলে মনে করা হয়। হামহাম জলপ্রপাত বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন গন্তব্য। প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক এই জলপ্রপাত পরিদর্শন করেন। হামহাম জলপ্রপাতের কিছু আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সবুজ পাহাড়, বনভূমি, চা বাগান, গরম পানির উৎস ইত্যাদি। আবহাওয়া মনোরম থাকায় হামহাম জলপ্রপাত ভ্রমণের জন্য সেরা সময় হল অক্টোবর থেকে মার্চ মাস।
লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান

লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান। এই উদ্যানটি ১৯৭৫ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। উদ্যানটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১,০০০ থেকে ১,৪০০ ফুট উচ্চতায় অবস্থিত। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। উদ্যানটিতে রয়েছে বিভিন্ন প্রজাতির গাছপালা, বন্যপ্রাণী, এবং জলপ্রপাত। উদ্যানের গাছপালাগুলোর মধ্যে রয়েছে গর্জন, সেগুন, মেহগনি, জারুল, এবং বেত। বন্যপ্রাণীর মধ্যে রয়েছে হরিণ, বানর, উল্লুক, মেছোবাঘ, বনবিড়াল, এবং বিভিন্ন প্রজাতির পাখি।
প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক এই উদ্যান পরিদর্শন করেন। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যানের কিছু আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, বিভিন্ন প্রজাতির, গাছপালা, বন্যপ্রাণী, জলপ্রপাত। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান ভ্রমণের জন্য সেরা সময় হল অক্টোবর থেকে মার্চ মাস। লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান থেকে বিভিন্ন পথ দিয়ে উদ্যানের বিভিন্ন আকর্ষণীয় স্থানে যাওয়া যায়।
নীলকণ্ঠের সাত রংয়ের চা

নীলকণ্ঠের সাত রংয়ের চা বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার একটি বিখ্যাত চা। এই চা তার আকর্ষণীয় রং এবং স্বাদের জন্য পরিচিত। নীলকণ্ঠের সাত রংয়ের চা তৈরি করা হয় ক্লোন চা পাতা, ঘনীভূত দুধ, দারুচিনি, লবঙ্গ, এবং লেবুর মিশ্রণে। এই চা সাতটি রঙে তৈরি হয়, সাদা, হলুদ, কমলা, লাল, বাদামী, সবুজ, এবং কালো।
নীলকণ্ঠের সাত রংয়ের চা প্রথম ২০০২ সালে শ্রীমঙ্গলের নীলকণ্ঠ চা বাগানের রমেশ রাম গৌড় আবিষ্কার করেন। তিনি বিভিন্ন ধরনের চা পাতা এবং অন্যান্য উপাদানের পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে এই চাটি তৈরি করেন। নীলকণ্ঠের সাত রংয়ের চা বর্তমানে বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় চা। এই চা বিদেশেও রপ্তানি করা হয়। নীলকণ্ঠের সাত রংয়ের চা একটি স্বাস্থ্যকর এবং সুস্বাদু পানীয়।
মাধবপুর লেক

মাধবপুর লেক বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় অবস্থিত একটি মনোরম লেক। এই লেকটি হাইল হাওড়ের উত্তর-পূর্ব দিকে অবস্থিত। মাধবপুর লেকের আয়তন প্রায় ২০০ হেক্টর। এই লেকটি তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্যের জন্য বিখ্যাত। লেকের চারপাশে সবুজ পাহাড় এবং বনভূমি রয়েছে। লেকে নানা প্রজাতির পাখি এবং বন্যপ্রাণী বাস করে। শীতকালে এখানে বিভিন্ন প্রজাতির পরিযায়ী পাখি আসে।
মাধবপুর লেকে নৌকা ভ্রমণ করা কিন্তু অত্যন্ত জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। পর্যটকরা নৌকা ভ্রমণের মাধ্যমে লেকের সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন। চাইলে আপনিও কিন্তু ভ্রমণ করতে পারেন, প্রস্তুত আছেন তো? লেকের চারপাশে হাঁটাহাঁটি করার জন্যও সুন্দর ব্যবস্থা রয়েছে। প্রতি বছর হাজার হাজার পর্যটক এই লেক পরিদর্শন করেন। মাধবপুর লেকের কিছু আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য,নানা প্রজাতির পাখি, বন্যপ্রাণী, নৌকা ভ্রমণ ও হাঁটাহাঁটি। মাধবপুর লেক ভ্রমণের জন্য সেরা সময় হল অক্টোবর থেকে মার্চ মাস।
৭১’এর বধ্যভূমি

১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী ও তাদের দোসররা বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে নির্বিচারে মানুষ হত্যা করেছিল। শ্রীমঙ্গলও তাদের অন্যতম টার্গেট ছিল। শ্রীমঙ্গল শহরের ভানুগাছ রোডে অবস্থিত বটকুঞ্জের নীচ দিয়ে প্রবাহিত ভুরভুরিয়া ছড়ার চরে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনী চা শ্রমিক, নিরীহ নিরস্ত্র মানুষ, বিভিন্নস্থানে আটক মুক্তিযোদ্ধাসহ অসংখ্য মানুষকে হত্যা করে মরদেহ পুতে রাখতো। পাকিস্তানি বাহিনীর এই নৃশংসতার চিহ্ন হিসেবে শ্রীমঙ্গল শহরের ভানুগাছ রোডে অবস্থিত এই স্থানটিকে “বধ্যভূমি ৭১” নামে একটি স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করা হয়েছে। এই স্মৃতিসৌধটি একটি ত্রিকোণাকার কাঠামো। স্মৃতিসৌধের উপরের দিকে একটি শিলালিপি রয়েছে।
দৃষ্টিনন্দন জান্নাতুল ফেরদৌস মসজিদ

বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় অবস্থিত জান্নাতুল ফেরদৌস মসজিদটি একটি দৃষ্টিনন্দন মসজিদ। এটি তার তুর্কি স্থাপত্যের জন্য বিখ্যাত। মসজিদটি ১৯৯৪ সালে খাজা শাহ মোজাম্মেল হক (রহ.) এর সাহেবজাদা খাজা টিপু সুলতানের উদ্যোগে নির্মাণ করা হয়। মসজিদটির নকশা করেন তুর্কি স্থপতি আলি তুর্কান। মসজিদটি পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত। মসজিদের চারপাশে সবুজ পাহাড় এবং চা বাগান রয়েছে। মসজিদের মিনারটি ৭৫ ফুট উঁচু। মসজিদের ভেতরের অংশটি সুন্দরভাবে সাজানো। এতিহ্যবাহী এই মসজিদে ১০০০ জন মুসল্লি একসাথে নামাজ আদায় করতে পারেন।
মসজিদটি পর্যটকদের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন আকর্ষণ। প্রতিদিনই অসংখ্য পর্যটক এই মসজিদটি পরিদর্শন করেন। জান্নাতুল ফেরদৌস মসজিদের কিছু আকর্ষণীয় দিক হচ্ছে তুর্কি স্থাপত্য, পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত সবুজ পাহাড়, চা বাগানের মাঝে ৭৫ ফুট উঁচু মিনার সুন্দরভাবে সাজানো ভিতরের অংশ।
চা গবেষণা কেন্দ্র

বাংলাদেশ চা গবেষণা ইনস্টিটিউট (বিটিআরআই) বাংলাদেশের মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলায় অবস্থিত একটি গবেষণা প্রতিষ্ঠান। এটি ১৯৫৭ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। বিটিআরআই বাংলাদেশের চা শিল্পের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিটিআরআই চা উৎপাদন, প্রক্রিয়াকরণ, এবং গুণগত মান উন্নয়নের জন্য গবেষণা করে। এটি নতুন চা জাত উদ্ভাবন, চা চাষের জন্য নতুন প্রযুক্তি উন্নত করা এবং চা শিল্পের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান করে থাকে।
বিটিআরআই এর প্রধান কার্যালয় শ্রীমঙ্গলে অবস্থিত। এছাড়াও, এটি বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে আঞ্চলিক কেন্দ্র পরিচালনা করে। বিটিআরআই এর কিছু উল্লেখযোগ্য অর্জন হচ্ছে বিভিন্ন উচ্চ ফলনশীল ও আকর্ষণীয় গুনগতমান সম্পন্ন চা জাত উদ্ভাবন, চা চাষের জন্য নতুন প্রযুক্তি উন্নত করা, চা শিল্পের জন্য প্রশিক্ষণ প্রদান। বিটিআরআই বাংলাদেশের চা শিল্পের উন্নয়নে একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। এটি বাংলাদেশের চা রপ্তানি বৃদ্ধিতেও বিশেষভাবে সহায়তা করে।
বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন-উত্তর
রাবার, চা, পান, লেবু এবং আনারসের জন্য শ্রীমঙ্গল কিন্তু বিখ্যাত। বিখ্যাত এই অঞ্চলের দর্শনীয় স্থান মানুষের মনকে পুলকিত করে তোলে সেই সাথে আলাদা এক প্রশান্তির ছোঁয়া মেলে এখানে। শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানার পরও নিশ্চয় আরও কিছু প্রশ্ন হয়তো আপনার মনে উঁকি দিচ্ছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই সকল প্রশ্ন এবং উত্তরসমূহ-
শ্রীমঙ্গল কোথায় অবস্থিত ?
শ্রীমঙ্গল সিলেট বিভাগের দক্ষিণ-পূর্ব দিকে অবস্থিত। শ্রীমঙ্গলের উত্তরে হবিগঞ্জ জেলার আজমিরীগঞ্জ উপজেলা পূর্বে মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়া উপজেলা, দক্ষিণে মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলা, এবং পশ্চিমে মৌলভীবাজার জেলার সদর উপজেলা অবস্থিত।
শ্রীমঙ্গল কিসের জন্য বিখ্যাত?
শ্রীমঙ্গল বাংলাদেশের সিলেট বিভাগের মৌলভীবাজার জেলার একটি উপজেলা। এটি বাংলাদেশের চা শিল্পের অন্যতম প্রধান কেন্দ্র। এছাড়াও, এখানে রয়েছে বিভিন্ন ধরনের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, হাওর, লেক, উদ্যান ইত্যাদি। মূলত এসব এর জন্যই শ্রীমঙ্গল বিখ্যাত।
উপসংহার
‘শ্রীমঙ্গল দর্শনীয় স্থান‘ সম্পর্কে আপনি নিশ্চয় একটি স্বচ্ছ ধারণা পেয়েছেন। তাহলে বলুন তো কোন স্থানটি আপনাকে সবচেয়ে বেশি পুলকিত করেছে? অবশ্যই আপনার মূল্যবান মতামত কমেন্ট করে জানাবেন। এছাড়াও আপনার জ্ঞানকে প্রসারিত করতে সিলেটের দর্শনীয় স্থান সমূহ পড়তে পারেন।
পোস্টটি ভালো লেগে থাকলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে ভুলবেন না কেমন! আপনাদের সকলের দীর্ঘায়ু কামণা করে আজকের মত বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ্ হাফেজ।