Skip to content
Home » মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা

মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা

Benefits and harms of sweet potato

মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা উভয়ই রয়েছে। মিষ্টি আলু এমন একটি পরিচিত খাবার যা সবার কাছে পছন্দনীয়। সব বয়সের মানুষ মিষ্টি আলু খেয়ে থাকে। শরীরের হাড়কে সুস্থ রাখতে আলু বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে। বেশি করে আলু খাওয়ার ফলে দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেড়ে যায়। মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টিগুণ বিদ্যমান রয়েছে। মূলত এটি কার্বোহাইড্রেট জাতীয় খাবার। যারা ওজন কমাতে চায় তারা হয়তোবা অনেক কারণে আলুকে এড়িয়ে যেতে চায়। কিন্তু আলুর যে পুষ্টিগুণ রয়েছে তারা যদি আলুকে খাবারের তালিকা থেকে বাদ করে দেন একেবারেই, তাহলে সেই পুষ্টি উপাদান থেকে বঞ্চিত হয়ে যাবেন।

আলুতে যে  কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন সি,ফাইবার, পটাশিয়াম রয়েছে তা দেহের কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে থাকে। প্রতিদিন আলু খাওয়ার কারনে শরীরের রক্তচাপ কমে যায়। আলুতে প্রচুর পরিমাণে শর্করার পাশাপাশি ফাইবারও আছে। এটি কিন্তু আবার আমাদের হজমেও সহায়তা করে। মিষ্টি আলুতে রয়েছে জিঙ্ক ও ফসফরাস। আমরা সকলেই জানি আমাদের ত্বকের যে পোড়া ভাব বা দাগ তৈরি হয় আলু সেই দাগ দূর করতে সহযোগিতা করে থাকে।

মিষ্টি আলু কি?

ইউরোপীয়রা মিষ্টি আলুকে তারা আলু হিসাবে উল্লেখ করে। যা পুরানো মিষ্টি আলুর রেসিপিগুলি অনুসন্ধান করার সময় প্রায়ই বিভ্রান্তিতে পড়তে হয়। ১৭৪০ এর দশকের পরে মিষ্টি আলু শব্দটি আমেরিকান উপনিবেশবাদীরা সাদা আলু থেকে আলাদা করার জন্য ব্যবহার করা শুরু করে। মিষ্টি আলুকে আগে গরিবের খাবার বলা হতো। তখন হয়তো মানুষ মিষ্টি আলুর ভেষজ গুন সম্পর্কে জানতো না কিন্তূ বর্তমানে অনেকেই এই আলুর পুষ্টিগুন সম্পর্কে অবগত রয়েছে। 

অনেকে মিষ্টি আলুকে রাঙা আলু কিংবা শাকালু নামেও চেনে। এই আলুর বর্ণ কিন্তু বিভিন্ন ধরণের হয় যেমন হালকা হলুদ, সাদা বা লাল ইত্যাদি। তবে লাল বর্ণের আলুর পুষ্টিগুন অনেক বেশি। আমরা যদি এই আলু খাওয়া অভ্যেস করি তাহলে অনেক পুষ্টিগুন পেতে পারি যেমন পটাসিয়াম, আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম,ম্যাঙ্গানিজ, কপার, বিটা ক্যারোটিন ইত্যাদি। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন C, ভিটামিন D, ভিটামিন A, ফাইবার, ভিটামিন B6 এর পাশাপাশি রয়েছে পিউনীডিন, প্রোটিন, সায়ানোডিন এবং ক্যালোরি। 

মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা

প্রতিটি জিনিসের উপকার এবং অপকার দুটোই রয়েছে। মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমান যেমন গুনাগুন রয়েছে, তেমনি রয়েছে অপকারিতা। মিষ্টি আলু খাবার হিসেবে গ্রহণ করার পূর্বে অবশ্যই বিষয়গুলো আমার জানা প্রয়োজন। নিচে মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা স্পষ্টভাবে তুলে ধরা হলো –

মিষ্টি আলুর উপকারিতা সমূহ 

মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা ২টি বিষয়কে ভেঙে প্রথমেই আমরা জন্য মিষ্টি আলুর উপকারিতাগুলো। মিষ্টি আলু একটি জনপ্রিয় এবং বহুমুখী সবজি জাতীয় খাবার যা সাম্প্রতিক বছরগুলিতে তার অসংখ্য স্বাস্থ্য উপকারিতা এবং রন্ধন সম্ভাবনার কারণে যথেষ্ট মনোযোগ পেয়েছে মানুষের কাছে। এর স্পন্দনশীল কমলা রঙ এবং সমৃদ্ধ, মিষ্টি স্বাদের সাথে, মিষ্টি আলু আজ বিশ্বের অনেক খাবারের প্রধান হয়ে উঠেছে। যাইহোক অন্যান্য খাবারের মত মিষ্টি আলুও অনেক উপকারিতা এবং অপকারিতা আছে। নিচে সংক্ষেপে মিষ্টি আলুর উপকারিতা উল্লেখ করা হলো।

  • মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমাণ বিটা ক্যারোটিন রয়েছে যা আমাদের দেহে ভিটামিন এ-তে পরিণত হয়। এই ভিটামিন চোখ ভালো রাখতে সহায়তা করে। বিটা ক্যারোটিনের অভাবে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে যায়। বিশেষ করে শিশু এবং প্রসূতিদের ক্ষেত্রে এই সমস্যা আরও বেশি দেখা যায়। 
  • মিষ্টি আলুতে ফাইবার এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট আছে যা অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। এতে অন্ত্রের স্বাস্থ্য ভালো থাকে। 
  • মিষ্টি আলুতে কোনও প্রকার চর্বিজাতীয় পদার্থ নেই। আবার আঁশজাতীয় মিষ্টি আলু খেলে ক্ষুধা লাগে না সহজে। ডায়েট চার্টে তাই এটি রাখা যেতে পারে।
  • গর্ভবতী মহিলাদের জন্য মিষ্টি আলু খুবই কার্যকরি একটি খাবার।  এটি গর্ভের শিশুর বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে থাকে।
  • প্রচুর পরিমাণে পটাসিয়াম রয়েছে মিষ্টি আলুতে। পটাসিয়াম হার্টের রোগ থেকে আমাদেরকে দূরে রাখে। পাশাপাশি মাংসপেশির বৃদ্ধিতে সাহায্য করে থাকে।
  • মিষ্টি আলুতে থাকা ফাইবার ব্লাড সুগার ও কোলেস্টেরল কমাতে বেশ উপকারি। 
  • মিষ্টি আলুতে কলার চাইতেও বেশি পটাসিয়াম পাওয়া যায়। তাই উচ্চ রক্তচাপের রোগীরা অনায়াসে মিষ্টি আলু খেতে পারেন। এটি রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে সাহায্য করে থাকে।
  • মিষ্টি আলুতে ক্যারোটিনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা পেট, কিডনি এবং স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে থাকে।
  • হৃদযন্ত্র ও স্নায়ুর সুস্থতা বজায় রাখার ক্ষেত্রে মিষ্টি আলু কোন জুড়ি নেই।
  • ত্বক ও চুল ভালো রাখতে চাইলে নিয়মিত মিষ্টি আলু খেতে পারেন।
  • বেশি বেশি মিষ্টি আলু খাওয়ার ফলে আমাদের রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে ।
  • আলু হজমে সাহায্য করে যার ফলে আমাদের পেটের অনেক সমস্যা দূর হয়ে যায়।
  • মিষ্টি আলুতে যে পুষ্টিগুণ রয়েছে তা বাত ব্যথা নিয়ন্ত্রনে অধিক কার্যকরী।
  • আলুতে অনেক বেশি পরিমাণ ফাইবার থাকে। যার ফলে আমাদের হৃদযন্ত্র স্বাভাবিক কাজ করে। 
  • মিষ্টি আলু খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দিন দিন বাড়তে থাকে।এতে ভিটামিন A এবং অ্যান্টিঅক্সিডান্ট বিদ্যমান রয়েছে।
  • মিষ্টি আলুতে অধিক পরিমাণে কার্বোহাইডেট থাকাই ওজন বৃদ্ধি করতে আলু বেশ কার্যকরি।
  • মিষ্টি আলুতে যে ক্যালসিয়াম, আয়রন ইত্যাদি রয়েছে তা হাড়ের জন্য বেশ উপকারি।
  • মিষ্টি আলুর মধ্যে কিছু আলু যেমন লাল আলু এবং বাদামী আলুতে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট এবং ভিটামিন এ বিদ্যমান থাকায় এটি ক্যান্সার প্রতিরোধে খুবই কার্যকর ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • মিষ্টি আলু চুল পড়া এবং চুল পাকা রোধে সাহায্য করে থাকে। একটি পাত্রে পানি নিয়ে তাতে আলু দিন এবং তারপর সেই আলু সিদ্ধ করে নিন। সিদ্ধ করা আলুর পানি দিয়ে আপনার চুল ধুয়ে ফেলুন। দেখবেন আপনার চুল অনেক সুন্দর হয়ে উঠবে।
  • চোখের নিচের কালো দাগ দূর করার জন্য মিষ্টি আলু কেটে সেখানে লাগাতে পারেন। দেখবেন কালো দাগ দূর হয়ে গেছে।
  • চোখ ফুলে গেলে, ফোলা দূর করার জন্য মিষ্টি আলু গোল করে কেটে চোখে লাগাতে পারেন। বেশ কাজে দিবে।
  • মিষ্টি আলু থেকে রস বের করে নিয়ে তার সাথে লেবুর রস মিশিয়ে নিন। সেই মিশ্রিত রস শরীরের যে কোন কালো দাগ দূর করতে সাহায্য করে।
  • মুখের ব্রণ দূর করার জন্য মিষ্টি আলুর রস এর কোন বিকল্প নেই।
  • শসার সাথে মিষ্টি আলু মিশিয়ে দ্রবণ তৈরি করুন। দ্রবণে পানি এবং বেকিং সোডা মিশিয়ে নিন। দ্রবণটি ত্বকের পরিষ্কারক হিসেবে ব্যবহার করতে পারেন। বেশ কাজে দিবে।
  • মিষ্টি আলুর রসের সাথে গোলাপজল মিশিয়ে ব্যবহার করলে ত্বকের তৈলাক্ত ভাব দূর হয়ে যায় নিমিষেই।
  • মিষ্টি আলুর রসের সাথে ১ চামচ দই দিয়ে মিশ্রণ বানিয়ে ফেলুন। মিশ্রণটি ত্বকে ব্যবহার করলে শরীরের অন্যান্য দাগগুলো দূর হয়ে যাবে।
  • রোদে যাদের ত্বক পুড়ে গেছে তারা আলু ব্যবহার করে দেখতে পারেন। আপনার পুড়া ভাব ভালো হয়ে যাবে।
  • তবে চুলকানি হলে অনেকের খুব যন্ত্রণা হয় বা জ্বালাপোড়া করে। ক্ষতস্থানে মিষ্টি আলু কেটে দিলে জ্বালা পোড়া দূর করতে পারেন।

মিষ্টি আলুর অপকারিতা সমূহ 

আমরা যদি অল্প পরিমাণ মিষ্টি আলু মাঝে মধ্যে রান্নাতে খাই তাহলে এর কোন অপকারিতা নেই। তবে বেশি বেশি সিদ্ধ করে বা কাঁচা খেলে কিছু অপকারিতা লক্ষ করা যায়। নিচে মিষ্টি আলুর অপকারিতাগুলো সংক্ষেপে তুলে ধরা হলো-

  • মিষ্টি আলুতে প্রচুর পরিমানে কার্বোহাইড্রেট থাকে তাই যখন আমরা মিষ্টি আলু কে খুব বেশি সেদ্ধ করি বা খুব বেশি ভেজে ফেলি তখন সেই আলুর মধ্যে গ্লাইসিমিক ইনডেক্স বেড়ে যায় যার ফলে আমাদের শরীরে ব্লাড সুগার বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে।
  • আবার কিছু মানুষের মিষ্টি আলু খাওয়ার পর অ্যালার্জির সমস্যা দেখা যায়। তাই মিষ্টি আলু গ্রহনের পূর্বে অবশ্যই একবার আপনার ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নেয়া উচিত। 
  • অতিরিক্ত মিষ্টি আলু খেলে ডায়রিয়া হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। মিষ্টি আলুর উচ্চ গ্লাইসেমিক রক্তে শর্করার ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে পারে।
  • বেশি পরিমাণে মিষ্টি আলু খেলে রক্তে শর্করা ও ইনসুলিনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় ফলে ডায়াবেটিস হওয়ার সম্ভাবনা বেড়ে যায়। তাই ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের খুবই কম পরিমাণে মিষ্টি আলু খেতে হবে।
  • কুঁচকে যাওয়া আলু বা সবুজ রঙের আলুতে বিষাক্ত যৌগ থাকে যা  মাথা ব্যথা, শ্বাসকষ্ট এবং রক্ত সঞ্চালনে সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে।
  • মিষ্টি আলু অধিক পরিমাণে খেলে ডায়রিয়া হওয়ার ঝুঁকি বেশি থাকে।
  • এক ধরনের সবুজ মিষ্টি আলু পাওয়া যায়। এই সবুজ মিষ্টি আলুতে এক ধরনের বিষাক্ত সোলেনিন এর সাথে আর্সেনিকও থাকে। তাই অধিক পরিমাণ আলু খাওয়া  ক্ষতিকর।
  • গর্ভাবস্থায় কাঁচা আলু খাওয়া মারাত্মক তবে আলু ভেজে খেতে পারেন। তাই গর্ভাবস্থায় কাঁচা আলু খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।
  • অতিরিক্ত মিষ্টি আলু খাওয়ার ফলে ওজন বেড়ে যেতে পারে। তাই আলু পরিমান মত খাওয়া উচিত।

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন ও উত্তর সমূহ

মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা এই বিষয়ে আপনাদের মনে বেশ কিছু পশ্ন থাকতে পারে। তবে চলুন জেনে নেওয়া যাক সেই সমস্ত সকল প্রশ্ন ও তার উত্তর।

মিষ্টি আলু কতদিন পর পর খাওয়া উচিত?

আণুদে চিনির পরিমান বেশি এবং উচ্চ ভিটামিন A এর কারণে আপনি প্রতি সপ্তাহে অন্তত দুই বা তিনবার পরিমিতভাবে মিষ্টি আলু খেতে পারেন। এই মিষ্টি আলু খুব ঘন ঘন খাওয়ার ফলে ভিটামিন এ-এর পরিমাণ বেশি হতে পারে যা আপনার রক্তে শর্করার নেতিবাচক প্রভাবের সম্ভাবনা বাড়িয়ে দিতে পারে।

মিষ্টি আলু কি ধরনের খাদ্য?

মিষ্টি আলু একটি শ্বেতসার জাতীয় খাদ্য। এটি উদ্ভিদে শ্বেতসার বা স্টার্চ সঞ্চিত পদার্থ রূপে অবস্থান করে থাকে। স্টার্চ (একটি নরম, সাদা, স্বাদযুক্ত পাউডার যা ঠান্ডা জল) একটি পলিস্যাকারাইড (খাদ্যে থাকা প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট)।

উপসংহার

উপরোক্ত আলোচনা থেকে আমরা মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানলাম। আলুকে ভাতের সাথে তুলনা করা যায়। কারণ ভাতে যে পরিমাণ পুষ্টি রয়েছে আলুতেও প্রায় সেই পরিমাণ পুষ্টি বিদ্যমান আছে। আলুর খোসায় প্রচুর পরিমানে প্রোটিন এবং খনিজ থাকায় আলু খোসাসহ খাওয়া উচিত বলে বিশেষজ্ঞরা মত দেন। আলু হচ্ছে ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম এবং ফাইবার সমৃদ্ধ একটি খাদ্য। আলু প্রতিদিন খাওয়ার কারনে হাড়ের ঘনত্ব বৃদ্ধি পায়। অনেকের ধারণা আলু খেলে কোলেস্টেরল পরিমাণ বেড়ে যায়। কিন্তু বিষয়টা একেবারেই ভুল। আলুতে যে কার্বোহাইড্রেট, ভিটামিন সি,ফাইবার,পটাশিয়াম রয়েছে তা বরং দেহের কোলেস্টেরল দূর করতে সাহায্য করে থাকে। 

আমরা আলুকে শুধু আমরা সবজি হিসেবেই খেয়ে থাকি। কিন্তু আমাদের কি জানা আছে এতে কি পরিমাণ পুষ্টিগুণ বিদ্যমান রয়েছে। মিষ্টি আলু পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি  ভিটামিন সি, পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, প্রোটিন, ভিটামিন এ, এবং আয়রনে সমৃদ্ধ। যাঁরা ওজন কমানোর চেষ্টা করে থাকেন, আবার যাঁরা শ্বাসকষ্টে ভুগছেন এবং আর্থ্রাইটিসের বিরুদ্ধে লড়াই করতে এবং পাকস্থলীর আলসার মোকাবেলায় তাঁদের জন্য মিষ্টি আলুর পুষ্টি খুবই কার্যকরি খাদ্য হতে পারে। তাই আমাদের মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা ভালোভাবে জানা উচিত। এছাড়াও আপনার জ্ঞানকে প্রসারিত করতে কোন সবজি খেলে রক্ত হয় এ সম্পর্কে পড়তে পারেন।

“মিষ্টি আলুর উপকারিতা ও অপকারিতা” এই বিষয়ে আপনার যদি কিছু জানার থাকে তবে আপনি এই পোস্টের নিচে মন্তব্য করতে পারেন। এছাড়াও এই পোস্ট-টি তথ্যবহুল মনে হলে আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করতে পারেন। ধন্যবাদ।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *