বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত তা জানার জন্য অনেকেই ইন্টারনেটে সার্চ করে থাকেন। তাদের কথা ভেবে খুব সহজেই তথ্য আহরণের উদ্দেশ্য নিয়ে আজকের পোস্টটি লিখতে শুরু করছি। প্রিয় পাঠক, সঠিক এবং উপযুক্ত তথ্য জানার জন্য সাথেই থাকুন। বাংলাদেশের অনন্য একটি জেলা বরিশাল। শুধু জেলা হিসেবেই নয় বরং একটি বিভাগ হিসেবেও এর আত্মপ্রকাশ অনেক গর্বের। চলুন আমরা মূল আলোচনা শুরু করি।
বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত
বরিশাল তার অপরূপ প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, চিত্তাকর্ষক ঐতিহাসিক স্থান আর সেই সাথে ঐতিহ্যবাহী খাবারের জন্য বিখ্যাত। বরিশাল জেলা বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিম অংশে অবস্থিত। এটি একটি সমতল ভূখণ্ড যা নদী, খাল এবং বিল দ্বারা বেষ্টিত। বরিশাল জেলার প্রধান নদী হচ্ছে, কীর্তনখোলা এবং এই জেলার প্রধান বিলগুলো হচ্ছে, হল শাপলা বিল, গজনী দীঘি এবং দুর্গাসাগর দিঘী। চলুন তো বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত তার খতিয়ে দেখি। কি বিশেষত্ব আছে এ জেলার মাঝে!
বরিশাল জেলার নামকরণ ও ইতিহাস
বরিশাল জেলার নামকরণ সম্পর্কে বিভিন্ন মতভেদ রয়েছে। একটি মত অনুসারে, বরিশাল নামটি এসেছে বড় শাল গাছ থেকে। বরিশাল জেলায় প্রচুর শাল গাছ ছিল বলে এই নামকরণ করা হয়েছে। আরেকটি মত অনুসারে, বরিশাল নামটি এসেছে পর্তুগীজ শব্দ “বারোসেলোনা” থেকে। পর্তুগীজ বণিকরা এই অঞ্চলে বাণিজ্য করতে আসতেন এবং তাদের ভাষায় এই অঞ্চলের নাম ছিল “বারোসেলোনা”। পরবর্তীতে এটি পরিবর্তিত হয়ে বরিশাল নামকরণ করা হয়েছে। বোঝায় যাচ্ছে, বরিশাল জেলার ইতিহাস অত্যন্ত সমৃদ্ধ। প্রাচীনকালে এই অঞ্চল চন্দ্রদ্বীপ নামেও পরিচিত ছিল। চতুর্দশ শতাব্দীতে রাজা দনুজমর্দন কর্তৃক এই অঞ্চলে একটি স্বাধীন রাজ্য প্রতিষ্ঠিত হয়। এই রাজ্যের রাজধানী ছিল বাকলা। পরবর্তীতে ব্রিটিশ আমলে এই রাজ্য ব্রিটিশদের অধীনে আসে এবং ১৭৯৭ সালে বাকলা-চন্দ্রদ্বীপ জেলা নামে প্রতিষ্ঠিত হয়। ১৮০১ সালে জেলার সদর দপ্তর বাকলা থেকে বরিশালে স্থানান্তরিত করা হয়।
বরিশাল জেলা ও তার ঐতিহ্য সম্পর্কে কিছু তথ্য
বরিশাল জেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ নদীবন্দরও বটে। এই জেলার মধ্য দিয়ে মেঘনা, কীর্তনখোলা, বিষখালী, বিষখালী, ভৈরব, গড়িয়ার খাল প্রভৃতি নদী প্রবাহিত হয়েছে। বরিশাল জেলার প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড হচ্ছে কৃষি, মৎস্য, বাণিজ্য এবং শিল্প। প্রধান ফসলের মধ্যে ধান, পাট, গম, সরিষা, আখ, আলু, আমড়া ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য। বরিশাল জেলার প্রধান মৎস্য হল ইলিশ, চিংড়ি, রুই, কাতলা, মৃগেল ইত্যাদি। প্রধান বাণিজ্য পণ্য হচ্ছে ধান, পাট, চিংড়ি, ইলিশ, আমড়া ইত্যাদি। এই জেলায় বিভিন্ন ধরনের শিল্পও দেখতে পাবেন, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল চামড়া শিল্প, পাট শিল্প, কৃষি যন্ত্রপাতি শিল্প, ঔষধ শিল্প, সিমেন্ট শিল্প ইত্যাদি।
সেই সাথে, বরিশাল জেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা কেন্দ্র। এই জেলায় বিভিন্ন ধরনের শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রয়েছে, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়, বরিশাল মেডিকেল কলেজ, বরিশাল প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, সরকারি বরিশাল কলেজ, সরকারি বরিশাল মহিলা কলেজ, সরকারি বরিশাল হিন্দু কলেজ, সরকারি বরিশাল মুসলিম কলেজ, সরকারি বরিশাল পোস্টগ্রাজুয়েট কলেজ ইত্যাদি। বরিশাল জেলা একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। এই জেলায় বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়, যার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল বরিশাল আন্তর্জাতিক সঙ্গীত উৎসব, বরিশাল থিয়েটার উৎসব, বরিশাল নৃত্য উৎসব, বরিশাল আবৃত্তি উৎসব ইত্যাদি।
বরিশাল জেলার বিখ্যাত খাবার
বরিশাল জেলার রন্ধনপ্রণালীতে মাছ, চাল, ডাল, সবজি, এবং ফলমূলের ব্যাপক ব্যবহার দেখা যায়। বরিশাল জেলার বিখ্যাত খাবারের মধ্যে রয়েছে:
বিসকি
চাল ভেজে সেটাকে সারা রাত ভিজিয়ে রেখে পরেরদিন সকালে সেই ফুলে ওঠা ভেজা চালভাজাকে নারকেল ও গুড় দিয়ে পাক দেয়া হয়। এই খাবারটি অনেকের কাছে মিঠা ভাত নামেও পরিচিত।
পাকন পিঠা
মুগ ডাল, চালের গুঁড়া, এবং নারকেলের মিশ্রণে তৈরি একটি পিঠা। বরিশাল জেলার খুবই জনপ্রিয় খাবার এটি।
মলিদা
ধানের গুঁড়া দিয়ে তৈরি একটি রুটি। একেকটি রুটি যেন একেক ক্ষুধার্তের ক্ষুদা নিবারণের জন্য যথেষ্ট। তাছাড়া এগুলো খুবই সুস্বাদুও বটে।
গৌরনদীর দই
গৌরনদী উপজেলার একটি বিখ্যাত দই, যা মধুর স্বাদের জন্য পরিচিত। আপনি নিশ্চয় মধু খেয়েছেন। মধুর স্বাদের মতোই এর রয়েছে সুন্দর স্বাদ।
চুষি পিঠা
চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি একটি পিঠা, যা খেজুরের রসের মধ্যে ডুবিয়ে খাওয়া হয়। খেজুরের রস সত্যিকার অর্থেই অনেক সুস্বাদু হয়ে থাকে। আর যেহেতু এই পিঠা খেজুরের রসে ডুবে খাওয়া হয় বুঝতেই পারছেন কতটা মজাদার হবে এই খাবারটি!
চ্যাবা পিঠা
চালের গুঁড়া দিয়ে তৈরি একটি পিঠা, যা ছোট ছোট চ্যাপ্টা আকারে বানানো হয় এবং খেজুরের রসের মধ্যে ডুবিয়ে খাওয়া হয়।
ইলিশ মাছ
বরিশাল জেলা ইলিশ মাছের জন্য বিখ্যাত। ইলিশ মাছ দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবার বরিশালে প্রচলিত, যেমন ইলিশ মাছের ভাজা, ইলিশ মাছের মালাইকারি, ইলিশ মাছের চচ্চড়ি, ইত্যাদি। খেয়ে দেখলেই বুঝতে পারবেন কত মজা।
কাঁঠাল
বরিশাল জেলা কাঁঠালের জন্যও বিখ্যাত। কাঁঠাল দিয়ে তৈরি বিভিন্ন ধরনের খাবার বরিশালে প্রচলিত, যেমন কাঁঠালের হালুয়া, কাঁঠালের চাটনি, কাঁঠালের জুস, ইত্যাদি। এই খাবারগুলোর স্বাদ ও গন্ধে বরিশাল জেলার নিজস্বতা ফুটে উঠেছে।
বরিশাল জেলার বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ
ঐতিহ্যবাহী বরিশাল জেলায় অনেক বিখ্যাত ব্যক্তি রয়েছেন। তারা বিভিন্ন সময় বিভিন্ন বিষয়ের ভিত্তিতে বিশেষভাবে খ্যাতি লাভ করেছেন। তাদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছেন-
- কবি জীবনানন্দ দাশ – বাংলাদেশের বিখ্যাত কবি।
- শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হক – বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী ও সাবেক রাষ্ট্রপতি।
- আব্দুল মালেক – বাংলাদেশের বিখ্যাত লেখক।
- আবুল কাশেম ফজলুল হক, পূর্ব পাকিস্তানের গভর্নর
বরিশাল জেলার এই বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গ তাদের নিজ নিজ ক্ষেত্রে অবদান রেখে বাংলাদেশের ইতিহাসে অবিস্মরণীয় হয়ে আছেন।
বরিশাল জেলার দর্শনীয় স্থান
অনেকগুলো দর্শনীয় স্থান রয়েছে বরিশাল জেলায়। আমরা এখানে গুরুত্বপূর্ণ কয়েকটি দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে আলোকপাত করছি। চলুন তাহলে-
দুর্গাসাগর দিঘী
বরিশাল জেলার অন্যতম জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান হল দুর্গাসাগর দিঘী। এটি বরিশাল শহর থেকে ১২ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই দিঘিটির আয়তন প্রায় ৫০০ একর। এই দিঘীতে নানা ধরনের জলজ উদ্ভিদ ও প্রাণী রয়েছে।
গুটিয়া মসজিদ
বরিশাল জেলার অন্যতম বিখ্যাত মসজিদ হল গুটিয়া মসজিদ। এটি বরিশাল শহর থেকে ১৬ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই মসজিদটি ১৬শ শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল। এটি বাংলাদেশের অন্যতম বৃহত্তম মসজিদ।
লাকুটিয়া জমিদার বাড়ি
বরিশাল জেলার অন্যতম বিখ্যাত জমিদার বাড়ি হল লাকুটিয়া জমিদার বাড়ি। এটি বরিশাল শহর থেকে ১৪ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। এই জমিদার বাড়িটি ১৮শ শতাব্দীতে নির্মিত হয়েছিল। এই জমিদার বাড়িটির স্থাপত্যশৈলী অত্যন্ত সুন্দর।
শের-ই-বাংলা জাদুঘর
বরিশাল জেলার অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জাদুঘর হল শের-ই-বাংলা জাদুঘর। এটি বরিশাল শহর থেকে ২৪ কিলোমিটার দূরে বানারীপাড়া উপজেলায় অবস্থিত। এই জাদুঘরে শের-ই-বাংলা এ কে ফজলুল হকের স্মৃতি সংরক্ষিত আছে।
বিবির পুকুর পাড়
বরিশাল শহরের অন্যতম ঐতিহাসিক স্থান হল বিবির পুকুর পাড়। এটি বরিশাল শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এই স্থানে মুঘল আমলের একটি পুকুর রয়েছে। এই পুকুরটি ব্রিটিশ আমলে ব্রজমোহন কলেজ প্রতিষ্ঠার জন্য ব্যবহার করা হয়েছিল।
ব্রজমোহন কলেজ
বরিশাল শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হল ব্রজমোহন কলেজ। এটি বরিশাল শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এই কলেজটি ১৮৮৯ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি বাংলাদেশের অন্যতম পুরনো কলেজ।
অক্সফোর্ড মিশন
বরিশাল শহরের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ ধর্মীয় প্রতিষ্ঠান হল অক্সফোর্ড মিশন। এটি বরিশাল শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এই মিশনটি ১৮৩০ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। এটি বাংলাদেশের অন্যতম পুরনো মিশন।
সাতলা শাপলা গ্রাম
বরিশাল জেলার অন্যতম বিখ্যাত স্থান হল সাতলা শাপলা গ্রাম। এটি বরিশাল শহর থেকে ২২ কিলোমিটার দূরে উজিরপুর উপজেলায় অবস্থিত। এই গ্রামটিতে শাপলা ফুলের প্রাচুর্য রয়েছে।
মিয়াবাড়ি জামে মসজিদ
মিয়াবাড়ি জামে মসজিদ বাংলাদেশের বরিশাল জেলার বরিশাল সদর উপজেলার রায়পাশা-কড়াপুর ইউনিয়নের উত্তর কড়াপুর গ্রামে অবস্থিত একটি তিন গম্বুজ বিশিষ্ট প্রাচীন মসজিদ ও প্রত্নতাত্ত্বিক স্থান। এটি বরিশাল জেলার সবচেয়ে পুরানো মসজিদগুলির মধ্যে একটি। মসজিদটি ১৮০০ শতকের দিকে নির্মিত বলে মনে করা হয়। এর প্রতিষ্ঠাতা হলেন হায়াত মাহমুদ, যিনি ইংরেজ শাসনের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করার কারণে প্রিন্স অফ ওয়েলস দ্বীপে নির্বাসিত হন এবং তার বুজুর্গ উমেদপুরের জমিদারিও কেড়ে নেয়া হয়। দীর্ঘ ষোল বছর পর দেশে ফিরে তিনি দু’টি দীঘি এবং দোতলা এই মসজিদটি নির্মাণ করেন। মসজিদটির স্থাপত্যরীতিতে পুরান ঢাকায় অবস্থিত শায়েস্তা খান নির্মিত কারতলব খান মসজিদের অনুকরণ দৃশ্যমান।
মসজিদটি একটি উঁচু বেসমেন্টের উপর নির্মিত। নীচের বেসমেন্টের কক্ষগুলো বর্তমানে মাদ্রাসার ছাত্রদের থাকার কাজে ব্যবহার করা হচ্ছে। মসজিদে প্রবেশের জন্য দোতলা থেকে একটি প্রশস্ত সিঁড়ি মাটিতে নেমে এসেছে। আর মসজিদের ছাদে শোভা পাচ্ছে পাশাপাশি অবস্থানে নির্মিত তিনটি সুদৃশ্য গম্বুজ। এছাড়াও মসজিদের সামনে এবং পেছনের দেয়ালে চারটি করে মোট আটটি মিনার রয়েছে। মসজিদটি বাংলাদেশের প্রত্নতাত্ত্বিক নিদর্শন হিসেবে বাংলাদেশ সরকারের প্রত্নতত্ত্ব অধিদপ্তর দ্বারা সংরক্ষিত। বরিশাল জেলার এই দর্শনীয় স্থানগুলি ভ্রমণের মাধ্যমে আপনি বরিশাল জেলার ইতিহাস, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি সম্পর্কে জানতে পারবেন।
বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন-উত্তর সমূহ
বাংলাদেশের দক্ষিণাঞ্চলে অবস্থিত অনত্যম জনপ্রিয় একটি জেলার নাম হচ্ছে বরশিাল। বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত তা জানার জন্য বিশ্লেষণ করুন তার সৌন্দর্যময় দৃশ, গুরুত্ববহ ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি এবং বিখ্যাত ব্যক্তিবর্গের তথ্য। বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত এ সম্পর্কে জানার পরও নিশ্চয় আরও কিছু প্রশ্ন হয়তো আপনার মনে উঁকি দিচ্ছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই সকল প্রশ্ন এবং উত্তরসমূহ-
বরিশাল জেলার জনসংখ্যা কত?
আদমশুমারি অনুযায়ী, বরিশাল জেলার জনসংখ্যা বর্তমান ২৩,২৪,৩১০ জন।
বরিশাল জেলার আয়তন কত?
বাংলাদেশের অন্যতম জেলা বরিশাল যার আয়তন ৪,৩০০ বর্গমাইল।
বরিশাল জেলার প্রধান নদী কোনটি?
বরিশাল জেলায় অনেকগুলো নদী রয়েছে। এগুলোর মধ্যে এই জেলার প্রধান নদী হল কীর্তনখোলা নদী।
উপসংহার
তো বন্ধুরা এতক্ষণে নিশ্চয় বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত তার কারণগুলো জেনে গেছেন। এগুলোর মধ্যে কোন কারণটি আপনার বিশেষ ভালো লেগেছে তা আমাদেরকে জানিয়ে দিন। এছাড়াও আপনার জ্ঞানকে প্রসারিত করতে জামালপুর কিসের জন্য বিখ্যাত এ সম্পর্কে পড়তে পারেন।
‘বরিশাল কিসের জন্য বিখ্যাত‘ এই বিষয়ে আপনার কোন তথ্য জানা থাকলে দয়া করে কমেন্ট করে আপনার মূল্যবান মতামত দিন। আমরা আপনাদের সুস্বাস্থ্য কামণা করছি এবং আজকের মত এখান থেকেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ্ হাফেজ।