Skip to content
Home » চট্রগ্রামের দর্শনীয় স্থান

চট্রগ্রামের দর্শনীয় স্থান

Sightseeing Places In Chittagong

চট্রগ্রামের দর্শনীয় স্থান দেখার জন্য প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ পাড়ি জমায়। প্রকৃতির দৃশ্যগুলো আলাদা অনুভূতিতে অবলোকন করা যায় চট্রগ্রামের জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান পরিদর্শনের সময়। সুতরাং আপনি যদি চট্রগ্রামের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে সঠিক আর তথ্যবহুল জ্ঞান অর্জন করতে চান তবে এই পোস্টটি অত্যন্ত মনোযোগসহ পড়তে থাকুন।

চট্রগ্রামের দর্শনীয় স্থান

চট্টগ্রাম বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর এবং চট্টগ্রাম বিভাগের রাজধানী। এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্থনৈতিক, বাণিজ্যিক, এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। চট্রগ্রামের দর্শনীয় স্থানগুলো দেশীয় এবং বিদেশী পর্যটকদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে। 

চট্টগ্রাম জাতীয় জাদুঘর

Chittagong National Museum

চট্টগ্রাম জাতীয় জাদুঘর বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরের পাহাড়তলীতে অবস্থিত একটি জাদুঘর। এটি ১৯৭৬ সালে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল এবং এটি চট্টগ্রামের ইতিহাস, সংস্কৃতি, এবং শিল্পকলার একটি বিস্তৃত সংগ্রহ প্রদর্শন করে। চট্টগ্রাম জাতীয় জাদুঘর চট্টগ্রামের দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে সবচেয়ে জনপ্রিয়। এটি প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শক দ্বারা পরিদর্শন করা হয়। এখানে প্রাচীন ঐতিহাসিক নিদর্শন, ঐতিহ্যবাহী পোশাক, অলঙ্কার, আসবাবপত্র, এবং শিল্পকর্ম রয়েছে। চট্টগ্রাম জাদুঘরের বিভিন্ন গ্যালারির মধ্যে রয়েছে প্রবেশ গ্যালারি, প্রাচীন ইতিহাস গ্যালারি, মধ্যযুগীয় ইতিহাস গ্যালারি, আধুনিক ইতিহাস গ্যালারি, ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি গ্যালারি, শিল্প ও সংগ্রহশালা ইত্যাদি।

প্রবেশ গ্যালারিতে চট্টগ্রাম জাদুঘর সম্পর্কে একটি সংক্ষিপ্ত পরিচয় দেওয়া হয়। প্রাচীন ইতিহাস গ্যালারিতে চট্টগ্রামের প্রাচীনতম নিদর্শনগুলি প্রদর্শন করা হয়। মধ্যযুগীয় ইতিহাস গ্যালারিতে চট্টগ্রামের মধ্যযুগের ইতিহাস সম্পর্কে তথ্য প্রদান করা হয়। আধুনিক ইতিহাস গ্যালারিতে চট্টগ্রামের আধুনিক যুগের ইতিহাস সম্পর্কে তথ্য প্রদান করা হয়। ঐতিহ্য ও সংস্কৃতি গ্যালারিতে চট্টগ্রামের ঐতিহ্যবাহী পোশাক, অলঙ্কার, আসবাবপত্র, এবং শিল্পকর্ম প্রদর্শন করা হয়। শিল্প ও সংগ্রহশালায় চট্টগ্রামের শিল্পীদের দ্বারা আঁকা বিভিন্ন চিত্র এবং ভাস্কর্য প্রদর্শন করা হয়। চট্টগ্রাম জাদুঘর একটি গুরুত্বপূর্ণ শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। এটি চট্টগ্রামের ইতিহাস, সংস্কৃতি, এবং শিল্পকলার উপর দর্শকদের জ্ঞান বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

চট্টগ্রাম টাওয়ার

Chittagong Tower

চট্টগ্রাম টাওয়ার বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরের আগ্রাবাদে অবস্থিত একটি টাওয়ার। এটি ১৯৯৭ সালে নির্মিত হয়েছিল এবং এটি ৩২০ মিটার (৯৬৮ ফুট) উঁচু। এটি বাংলাদেশের সবচেয়ে উঁচু স্থাপনা। চট্টগ্রাম টাওয়ার চট্টগ্রামের একটি অন্যতম বিখ্যাত ল্যান্ডমার্ক। এটি থেকে চট্টগ্রাম শহরের একটি বিস্তৃত দৃশ্য উপভোগ করা যায়। চট্টগ্রাম টাওয়ারে একটি পর্যবেক্ষণ ডেক রয়েছে, যা থেকে চট্টগ্রাম শহরের ৫০ কিলোমিটার (৩১ মাইল) দূর পর্যন্ত দৃশ্য দেখা যায়। 

চট্টগ্রাম টাওয়ারে একটি রেস্তোরাঁও রয়েছে, যেখানে পর্যটকরা চট্টগ্রামের খাবার উপভোগ করতে পারেন। চট্টগ্রাম টাওয়ার প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খোলা থাকে। এটিতে প্রবেশ ফি ১০০ টাকা। চট্টগ্রাম টাওয়ার চট্টগ্রামের একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। এটি প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শক দ্বারা পরিদর্শন করা হয়।

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা

Chittagong Zoo

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরের আগ্রাবাদে অবস্থিত একটি চিড়িয়াখানা। ১৯৮৯ সালে চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা প্রতিষ্ঠিত হয় এবং এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে পুরনো চিড়িয়াখানা। চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় বিভিন্ন ধরনের প্রাণী রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হাতি, বাঘ, গণ্ডার, কুমির, অজগর, সিংহ, সিংহশাবক, ভাল্লুক, হরিণ, জলহস্তী, বানর, চিতাবাঘ, চিতাশাবক, সাপ, মাছ, পাখি, এবং অন্যান্য। চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় একটি রেস্তোরাঁও রয়েছে, যেখানে পর্যটকরা খাবার এবং পানীয় উপভোগ করতে পারেন।

চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে। এটিতে প্রবেশ ফি ৫০ টাকা। চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানা চট্টগ্রামের একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। এটি প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শক দ্বারা পরিদর্শন করা হয়। চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার কিছু উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হল বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে পুরনো চিড়িয়াখানা, বিভিন্ন ধরনের প্রাণীর আবাসস্থল, একটি রেস্তোরাঁ ইত্যাদি।

আগ্রাবাদ জাতীয় উদ্যান

Agrabad National Park

আগ্রাবাদ জাতীয় উদ্যান বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত একটি জাতীয় উদ্যান। এটি বাংলাদেশের বৃহত্তম জাতীয় উদ্যান। উদ্যানটি চট্টগ্রাম শহর থেকে প্রায় ৮ কিলোমিটার (৫ মাইল) দূরে অবস্থিত। আগ্রাবাদ জাতীয় উদ্যানের উদ্দেশ্য হল চট্টগ্রামের প্রাকৃতিক বনভূমি রক্ষা করা এবং বন্যপ্রাণীর আবাসস্থল হিসাবে এটিকে সংরক্ষণ করা। উদ্যানটিতে বিভিন্ন ধরনের গাছপালা এবং প্রাণী রয়েছে।

আগ্রাবাদ জাতীয় উদ্যানের গাছপালাগুলির মধ্যে রয়েছে ওক, মহুয়া, বাবলা, বট, এবং অন্যান্য। উদ্যানটিতে বিভিন্ন ধরনের প্রাণীও রয়েছে, যার মধ্যে রয়েছে হাতি, বাঘ, গণ্ডার, কুমির, অজগর, সিংহ, সিংহশাবক, ভাল্লুক, হরিণ, জলহস্তী, বানর, চিতাবাঘ, চিতাশাবক, সাপ, মাছ, পাখি, এবং অন্যান্য। আগ্রাবাদ জাতীয় উদ্যান একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। এটি প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শক দ্বারা পরিদর্শন করা হয়।

চট্টগ্রাম সমুদ্র সৈকত

Chittagong Beach

চট্টগ্রাম সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গায় অবস্থিত একটি সমুদ্র সৈকত। এটি চট্টগ্রামের সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে একটি। চট্টগ্রাম সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য প্রায় ৫ কিলোমিটার (৩ মাইল)। সৈকতটি কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত। সৈকতের বালুকাময় পৃষ্ঠটি নরম এবং তুলতুলে। চট্টগ্রাম সমুদ্র সৈকতে সাঁতার, সূর্যস্নান, এবং অন্যান্য জলক্রীড়ার সুযোগ রয়েছে। সৈকতের কাছে অনেকগুলি হোটেল, রেস্তোরাঁ, এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। চট্টগ্রাম সমুদ্র সৈকত একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। এটি প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শক দ্বারা পরিদর্শন করা হয়।

চট্টগ্রাম বন্দর

Chittagong Port

চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের বৃহত্তম এবং সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বন্দর। এটি চট্টগ্রাম শহরের কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত। চট্টগ্রাম বন্দর বাংলাদেশের অর্থনীতির একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ। এটি বাংলাদেশের আমদানি-রপ্তানির ৮০% পরিচালনা করে। চট্টগ্রাম বন্দরের ইতিহাস অনেক পুরানো। এটি খ্রিস্টপূর্ব প্রথম শতাব্দীতে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। চট্টগ্রাম বন্দর একটি আধুনিক এবং কার্যকর বন্দর। এটি বিভিন্ন ধরনের পণ্য পরিচালনা করতে সক্ষম।

চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর 

Chittagong International Airport

চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিমানবন্দর। এটি চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গায় অবস্থিত। বিমানবন্দরটি বাংলাদেশ বিমানবাহিনীর বিএএফ জহুরুল হক ঘাটির অংশ হিসেবেও ব্যবহার করা হয়। বিমানবন্দরটি ১৯৪০-এর দশকে ব্রিটিশ শাসনামলে নির্মিত হয়েছিল। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় এটা চট্টগ্রাম এয়ারফিল্ড নামে পরিচিত ছিল। পূর্বে বিমানবন্দরটি এমএ হান্নান আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর নামে নামকরণ করা হয়েছিল। পরবর্তীতে, ২ এপ্রিল ২০০৫ সালে বাংলাদেশ সরকার এটিকে ১৮ শতাব্দীর দরবেশ শাহ আমানত এর নামে নামকরণ করেন। 

বিমানবন্দরটি বার্ষিক ১.৫ মিলিয়ন যাত্রী ও ৬ হাজার টন কার্গো মালামাল বহন করতে সক্ষম। বিমানবন্দরটিতে একটি আন্তর্জাতিক টার্মিনাল, একটি অভ্যন্তরীণ টার্মিনাল, এবং একটি বিমানবাহিনীর ঘাঁটি রয়েছে। বিমানবন্দরটি থেকে বিভিন্ন দেশের বিভিন্ন শহরের সাথে ফ্লাইট পরিচালিত হয়। ঢাকা, সিঙ্গাপুর, ব্যাংকক, দুবাই, এবং লন্ডনসহ বিভিন্ন দেশের সাথে চট্টগ্রাম থেকে ফ্লাইট পরিচালিত হয়। চট্টগ্রাম আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বাংলাদেশের একটি গুরুত্বপূর্ণ বিমানবন্দর। এটি চট্টগ্রাম শহর এবং এর আশেপাশের অঞ্চলের মানুষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ যাতায়াত কেন্দ্র।

ডিসি হিল

DC Hill

ডিসি হিল বা ডিসির পাহাড় চট্টগ্রাম শহরে অবস্থিত একটি দর্শনীয় স্থান। এটি চট্টগ্রাম বিভাগীয় কমিশনারের (ডিসি) সরকারী বাসভবন অবস্থিত পাহাড়। পাহাড়টির শীর্ষে একটি মুক্ত মঞ্চ রয়েছে যেখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। ডিসি হিল চট্টগ্রাম শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। এটি চট্টগ্রামের একটি অন্যতম জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থান। প্রতিদিন হাজার হাজার মানুষ এখানে ঘুরতে আসে।

ডিসি হিল চট্টগ্রামের একটি গুরুত্বপূর্ণ সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। এখানে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান এবং অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এটি চট্টগ্রামের মানুষের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐতিহাসিক এবং সাংস্কৃতিক স্থান।

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত

Patenga Beach

পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত বাংলাদেশের চট্টগ্রাম শহরের পতেঙ্গায় অবস্থিত একটি সমুদ্র সৈকত। এটি চট্টগ্রামের সবচেয়ে জনপ্রিয় দর্শনীয় স্থানগুলির মধ্যে একটি। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতের দৈর্ঘ্য প্রায় ৫ কিলোমিটার (৩ মাইল)। সৈকতটি কর্ণফুলী নদীর মোহনায় অবস্থিত। সৈকতের বালুকাময় পৃষ্ঠটি নরম এবং তুলতুলে। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকতে সাঁতার, সূর্যস্নান, এবং অন্যান্য জলক্রীড়ার সুযোগ রয়েছে। সৈকতের কাছে অনেকগুলি হোটেল, রেস্তোরাঁ, এবং অন্যান্য সুযোগ-সুবিধা রয়েছে। পতেঙ্গা সমুদ্র সৈকত একটি জনপ্রিয় পর্যটন আকর্ষণ। এটি প্রতিদিন হাজার হাজার দর্শক দ্বারা পরিদর্শন করা হয়। চট্টগ্রাম একটি সমৃদ্ধ ইতিহাস এবং সংস্কৃতির শহর। এটিতে অনেকগুলি দর্শনীয় স্থান রয়েছে, যা দেশীয় এবং বিদেশী পর্যটকদের আকর্ষণ করে।

বহুল জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন-উত্তর সমূহ

বানিজ্যিক এলাকা চট্রগ্রামের দর্শনীয় স্থান প্রকৃতির যেন অনন্য এক পাওয়া। প্রতি বছর তাই এসব দর্শনীয় স্থানে হাজার হাজার দর্শনার্থী পাড়ি জমায় প্রকৃতির রস আস্বাদন করতে। চাইলে আপনিও কিন্তু সেখানে যেতে পারেন। 

চট্রগ্রামের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে জানার পরও নিশ্চয় আরও কিছু প্রশ্ন হয়তো আপনার মনে উঁকি দিচ্ছে। আসুন জেনে নেওয়া যাক সেই সকল প্রশ্ন এবং উত্তরসমূহ-

চট্রগ্রাম কেন বিখ্যাত?

বিভাগীয় শহর চট্রগ্রাম তার প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, সমৃদ্ধ ইতিহাস, এবং ঐতিহ্যবাহী সংস্কৃতি জন্য বিখ্যাত।

চট্রগ্রামের পুরনো নাম কি?

ঐতিহ্যবাহী শহর চট্রগ্রাম জনপ্রিয় বাণিজ্যিক এলাকা যার পূর্বনাম ছিল ইসলামাবাদ। এর নামকরণ ১৬৬৬ সালে মুঘল সুবাদার শায়েস্তা খান করেছিলেন।

উপসংহার

আমাদের জনপ্রিয় শহর চট্রগ্রাম যেখানে রয়েছে শত শত দর্শনীয় স্থান যা পর্যটকের জন্য অনাবিল শান্তি সরবরাহ করে। এছাড়াও আপনার জ্ঞানকে প্রসারিত করতে সেন্টমার্টিন দ্বীপের দর্শনীয় স্থান সম্পর্কে পড়তে পারেন।

প্রিয় পাঠক, আপনি যদি কখনো চট্রগ্রাম গিয়ে থাকেন তবে ‘চট্রগ্রামের দর্শনীয় স্থান‘ সমূহ অবশ্যই দেখার চেষ্টা করবেন। আর দেখার পর আপনার অনুভূতি কেমন হবে তার একটি রূপরেখা বলে যান কমেন্ট বক্সে। ভাল থাকুন, সুস্থ্য থাকুন, আল্লাহ্ হাফেজ। 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *